মোঃ রুবেল খান মোংলা প্রতিনিধি:
পূর্ব সুন্দরবন চাঁদপাই রেঞ্জের বৈদ্যমারি ও কাটাখালির সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকা থেকে একাধিক বন মামলার ওয়ারেন্ট ভুক্ত আসামি সাজ্জাক ব্যপারি ( ২৮) সুন্দরবন ইউনিয়নের গোড়া বাঁশতলা গ্রামের আফজাল ব্যাপারির পুত্র।
(৫ জুলাই) ভোর সাড়ে চারটায় দিকে বিভাগীয় বন কর্মকর্তা সংবাদ দেন সাজ্জাক বাহিনি বনের ভেতর হরিণের ফাঁদ ও বিষ দিয়ে মাছ ধরতেছে এই সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে স্টেশন অফিসার চাঁদপাই ও তার সঙ্গী মোঃ মিজানুর রহমান দ্রুত ঘটনা স্থলে ছুটে যান প্রতিমধো বৈদ্যমারি টহল ফাঁড়ি,কাটাখলি টহল ফাঁড়ি জিউধারা স্টেশন অফিসারদের ঘটনা স্থলে আসার জন্য বলা হয়। সকলে ঘটনা স্থলে দ্রুত আসলে বনের ভেতর সাজ্জাক বাহিনিকে ঘিরে ফেলে।আসামিরা বনবিভাগের টের পেয়ে পালিয়ে যেতে থাকে। ঘটনা স্থানটি এলাকার পাশ্ববর্তী হওয়াই সাজ্জাক তার সহযোগী পান্নার বাড়িতে আশ্রয় নেন।
বন বিভাগের অভিযানের টের পেয়ে পুকুরে লাফিয়ে পড়ে আসামি সাজ্জাক কে ধরার জন্য বন বিভাগের মোঃ মিজানুর রহমান ও পুকুরে লাফিয়ে পড়ে এক পযার্য়ে সকাল সাড়ে ছয়টার দিকে।আসামী সাজ্জাক ধরতে সক্ষম হলেও সাজ্জাকের অন্য সহযোগীরা পালিয়ে যান।এই বিষয় বন বিভাগ প্রতিনিধি মিজানুর রহমান বলেন"সাজ্জাকের সকল সহযোগীদের নামে মামলা দায়ের করা হবে।আসামি সাজ্জাকের স্বীকারোক্তি মতে তাহার কাছে গচ্ছিত সুন্দরবনের মধ্যে হরিণ শিকারের জাল হরিণ শিকারের ফাঁদ ও মাছ ধরার বিষের বোতল রয়েছে। তাকে নিয়ে বনবিভাগের এই সমস্ত মালামাল উদ্ধারের প্রকৃয়া চলছে।আসামীর কাছ থেকে তিন বোতল , বিষ তিন বস্তুা হরিণ শিকারীর ফাঁদ,এবং মাছ আটক করা হয়। আসামীকে বন আইনে মামলা দিয়ে বাগেরহাট জেলহাজতে প্রেরন হয়।
যোগাযোগের ঠিকানাঃ মোল্লা ব্রিজ, যাত্রাবাড়ী, ঢাকা-১২০৪। মোবাইলঃ ০১৯১৮-৪০৪৭৬০, বিজ্ঞাপনঃ ০১৭৩৩-৩৬১১৪৮